Showing posts with label Cosmology. Show all posts
Showing posts with label Cosmology. Show all posts

Sunday, May 6, 2018

BIGBANG-বিগব্যাং(সৃষ্টির আদি ইতিহাস)

মহাবিশ্বের সৃষ্টি নিয়ে মানুষের মনে প্রশ্ন সেই সৃষ্টির শুরু হতে। সমস্যা সেই এক্‌টাই যে, ডিম আগে নাকি মুরগি আগে, আর এর উত্তর পাবার আশায় মানুষ আজ পাড়ি জমাচ্ছে আমাদের মহাবিশ্বে।কেন এবং কিভাবে এর সৃষ্টি তা এখন আমাদের সবার চোখের সামনেই দৃষ্ট ও পরিষ্কার। তবু কিছু ব্যাপার আছে যা সবার পেটে আসে কিন্তু মুখে আসে না। সেই জিনিসগুলো নিয়েই শুরু করছি আমার চেইন টিউন মহাবিশ্বের শুরু থেকে শেষে র প্রথম পর্ব বিগব্যাং ।

        আদি মহাবিশ্ব এবং এর স্থায়িত্বকাল

আমাদের মহাবিশ্ব সৃষ্টির পূর্বে ছিল এক্‌টি ক্ষুদ্র বিন্দুর মত।কেউ বলতে পারবে না যে আর কিছু ছিল কিনা। কারণ তখনও পৃথিবীতে মানুষের আবির্ভাব ঘটেনি।মানুষ তো দূরে থাক, আমাদের পৃথিবীর আদি বাসিন্দা ডায়নাসরদেরও আগমন হয়নি তখন।আর definitely তারা যেহেতু পৃথিবীর আদি নিবাসী ছিল সুতরাং বিগব্যাং এর আগে তাদের অস্তিত্ব কল্পনা করা আর বামুন হয়ে চাঁদের দিকে হাত বাড়ানোর কল্পনা করা একই কথা।যদি আমরা মনে মনে একটি ধারনা নিয়ে নেই যে মহাবিশ্ব আগে ছিল ক্ষুদ্র ১টি বিন্দু তাহলে হয়ত সবার কল্পনায় আসার কথা।

বিগব্যাং-এর পূর্বে মহাবিশ্ব

বড় অদ্ভুত লাগে আমার যে এতটুকু এক্‌টি বিন্দু থেকে মহাবিশ্বের সৃষ্টি !!! মহাবিশ্বের কোন আরম্ভ ছিল কিনা এবং থাকলে তা কিভাবে শুরু হয়েছিল তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের মাঝে বিতর্ক চলে আসছে সেই আদিকাল থেকে।সপ্তদশ শতাব্দীতে বিশপ ঊষার বলেছিলেন যে এ মহাবিশ্বের সৃষ্টি ৪০০০ খৃষ্টাব্দে।কিন্তু অন্য দিকে গ্রীক দার্শনিক অ্যারিস্টটলের নিকট এ যুক্তি গ্রহনযোগ্য হয় নি।তিনি বলেছেন যে মহাবিশ্বের অস্তিত্ব রয়েছে চিরকাল এবং থাকবে।


বিগব্যাং-এর শুরুতে

আধুনিক বিজ্ঞানের মতে এ মহাবিশ্ব প্রথমে এক্‌টি ছোট অণু পরিমাণ বস্তু ছিল, যার ভেতরে জমেছিল অবিবর্ণনীয় জ্বালানী।এবং এত ছোট এক্‌টি বস্তুর মাঝে এত শক্তি সঞ্চয় হবার কারনেই তা বিষ্ফরিত হয়ে বিগব্যাং - এর মাধ্যমে সৃষ্টি করে এ মহাবিশ্বের।

মহাবিশ্বের সদস্যদের জন্ম ইতিহাস

আমাদের পৃথিবী মানুষের বসবাস করার জন্য সব চাইতে উপযোগী জায়গা।কিন্তু আপ্‌নারা কি জানেন যে আমাদের পৃথিবীর জন্ম কবে ? বিগব্যাং - এর সম্পাদনা হবারও বিলিয়ন বিলিয়ন বছর পর এসে আমাদের পৃথিবীর মত গ্রহ সৃষ্টি হয়েছে।কিন্তু কেন ? হয়তো স্রষ্টার ইচ্ছেতেই।কারণ বিগব্যাং - এর পর প্রচন্ড তাপ উৎপন্ন হয়েছিল, আর স্বভাবতই অত তাপে আমাদের বেচে থাকার কোনো প্রশ্নই ওঠে না।তাই স্রষ্টার প্রতি কৃতজ্ঞ আমরা সবাই।

বিগব্যাং শেষে সৃষ্ট আমাদের মহাবিশ্ব কিভাবে জানা গেল পৃথিবীর জন্মের ইতিহাস

আজ আমি আপনাদের সাথে পৃথিবীর জন্মের ইতিহাস share করছি। কিন্তু কাদের অবদান আমাদের এই জানার পেছনে তা কি জানেন ? বলছি। Southern California - তে প্রায় কয়েক যুগ আগে Scientist Edmund Hubble আবিষ্কার করেন এক্‌টি টেলিস্কোপের।যার দৈর্ঘ ছিল ১০১ ইঞ্চি।তিনিই বলেছিলেন এই বিগব্যাং - এর কথা। এর আগে কেউ বলেছিলেন কিনা আমার তা জানা নেই, কিন্তু তিনিই প্রথম তার টেলিস্কোপ দিয়ে এর চাক্ষুষ প্রমাণ দিয়ে ছিলেন।

ডঃএডমন্ড হাবল

মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির অস্তিত্বের প্রকাশ করেন তিনি।তার অবদানে আজ জ্যোতির্বিজ্ঞান অনেক এগিয়ে গিয়েছে।জন্ম দিয়েছে অনেক না জানা সৃষ্টির।

মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি-যার অবদানে আমরা

শুধু পৃথিবী নয়, আরও অনেক গ্রহ আছে পুরো মহাবিশ্বে। এবং সব গ্রহ নক্ষত্রের সঞ্চারণস্থল হচ্ছে তাদের গ্যালাক্সি।আর আমাদের এই পৃথিবীকে যে সঞ্চারনশীল রেখেছে তা হচ্ছে আমাদের গ্যালাক্সি মিল্কিওয়ে।ধারণা করা হয় যে বিগব্যাং এর পর - ই সৃষ্টি এই মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির।

মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সি - আমদের সৌরজগতের মা

এই মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির চারপাশ ঘিরে রয়েছে আমাদের সৌরজগৎ।বলতে গেলে এই গ্যালাক্সির বদৌলতেই আমাদের পৃথিবী টিকে আছে।কিন্তু আপনারা যারা আমার মহাবিশ্ব ও প্রলয়ের ঝংকার টিউন্‌টি পড়েছেন তারা জানেন যে আমাদের মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির কেন্দ্রে যে ব্ল্যাক্‌হোল্‌ নামক দৈত্য টি আছে তা আমাদের সৌরজগতের সব সদস্যকে তার নিজের দিকে টান্‌ছে।কিন্তু বিজ্ঞানীগণ বলতে পারছেন না যে কবে নাগাদ সূর্যের জ্বালানী শেষ হবে আর কবেই বা আমাদের সৌরজগতের মা তার নিজের সন্তান্‌দেরকে নিজেই খেতে শুরু করবে।

সৃষ্ট পৃথিবী এবং আজকের প্রযুক্তি

আজ আমরা আমদের গ্যালাক্সির সবচাইতে উপযুক্ত গ্রহের বাসিন্দা। মনে রাখবেন যে আমাদের মহাবিশ্ব সৃষ্টি হয়েছে আমাদের পৃথিবী সৃষ্টিরও কয়েক বিলিয়ন বছর আগে।কিন্তু আমাদের প্রযুক্তি আজ অনেক এগিয়ে গিয়েছে।ব্ল্যাক্‌হোল্‌ ট্রেস করার জন্য সেরকম প্রযুক্তি আমাদের হাতের মুঠোয়। কিন্তু এ মহাবিশ্বের অন্যান্য গ্রহাণুপুঞ্জের তুলনায় হয়ত আমরা কিছুই নই।বিগব্যাং ঘটেছে আজ থেকে ১২ বা ১৪ বিলিয়ন বছর আগে, আর আমাদের পৃথিবীর বয়স মাত্র ২ হাজার কোটি বছর।

আমাদের বাস্‌স্থান পৃথিবী

আর মহাবিশ্বে মিল্কিওয়ে গ্যালাক্সির মত এমন অনেক গ্যালাক্সি ধ্বংস হয়ে গেছে ব্ল্যাক্‌হোলের কারণে, যার অর্থ হচ্ছে আমাদের চারপাশ দিয়েও অনেক ব্ল্যাক্‌হোল্‌ রয়েছে।কিন্তু স্রষ্টার অশেষ রহমতে আমাদের গ্যালাক্সিতে আজ পর্যন্ত কোন ব্ল্যাক্‌হোল্‌ ঢুক্‌তে পারেনি।কিন্তু যদি কখনো আসে ? চিন্তা করুন আর সেই ধ্বংসযজ্ঞকে উপলব্ধি করুন।আর মন্‌কে বলুন আমাদের প্রযুক্তি তখন কি করে ঠেকাবে এই দৈত্যকে ?

Sunday, April 8, 2018

NOTHINGNESS & MY OPPOSITION•2

Do you guys believe in the Theory of Absolute Nothingness??
I personally can't understand and still in hasitation about this theory and can't decide who wins ultimately.
Is it science or religion?
Anything should to be born from something .Anything can't be born from nothing!
Can anything born from nothing?
I think no and it should to be no.
♣Read this discussion of my brain.......
♦Where are you from Myin?
I am from Planet Earth
♦From where your planet originated ?
It's from our Milkiway galaxy
♦From where your galaxy come from?
It's from our Holographic Universe.
♦From where your Universe originated?
It's from Big Bang.
♦How Big Bang occurred?
For singularity.
♦How singularity happened?
Contraction of another Universe.
♦Why this cycle is happening?
Because of Brane collision.
♦From where Brane comes from?
Slice of Universe
♦Who created this things or how this things are happening?
Science:String theory(From nothingness)
Religion:Created by God
♦Why from nothingness?
Science:Mathematical answer and poof
Religion:God itself created everything
Sometime I think nothingness comes from the result of 0 energy or 0 power.
But it can't be maybe because how 0 power or energy can give birth of brane?
It's the limitation of science and the conflict point of science and religion where science defeats logically and religion wins religiously.
So what's your decision now?
Nothingness is the ultimate result of science and Spiritual theory of creation is the ultimate result of religion.
But I don't know what's before nothingness?

Thanks a lot for reading.
Myin
The space boy
Aspiring Astronaut

NOTHINGNESS & MY OPPOSITION•1


At first I wanna say that, You will fall in hasitation after reading this article of mine because you can't believe the relations among Nothing,Anything,Something and Everything and Nobody,Anybody,Somebody,Everybody.So read it with critical thinking and leave your comments about it.

♦1.ANYTHING(Can be)Something/Nothing
♦2.SOMETHING(Can be)Nothing
♦3.EVERYTHING(Can
be)Anything,Something,Nothing(At a time!)
♦4.NOTHING(Can be)Everything,Something,Anything(At a time!)
♦5.Anything+Nothing+Something=Everything=Nothing
♠Nothing=No+Thing(No Physical State)!
That means nothing is something which is zero dimensional(0D)and it is just energy! Energy can create mass and mass can create extra dimensions.And this is how it(The theory of nothingness) maybe worked in the creation period.
1♦0D+0D+0D+....................+nD=1D/2D/3D.........
Think about it,
2♦Everybody(can give birth of)>Nobody & Anybody but not somebody.
3♦Nothing(can give birth of)>Things(Something,Anything,Everything) but not body
(Somebody,Anybody,Everybody)
4♦Somebody(can give birth of)>Nobody & Anybody but not everybody.
5♦Anybody(can give birth of)>Nobody but not somebody and everybody.

So I wanna say you that the theory of Nothingness is quite wrong for human generation( but it can be possible for forming primitive atoms or Universe.
So are you agree with me or not?
Thanks a lot for reading.
I am waiting for your questions.
Myin
The cosmic boy
Aspiring Astronaut