Showing posts with label Tips AND Tricks. Show all posts
Showing posts with label Tips AND Tricks. Show all posts

Thursday, May 31, 2018

স্মার্টফোন গরম হওয়ার কারন ও করনীয়!

স্মার্টফোন গরম হওয়ার কারন ও করনীয়!


বর্তমান এই প্রযুক্তিনির্ভর যুগে প্রায় সবাই স্মার্টফোন ব্যবহার করেন। তবে স্মার্টফোনের অন্যতম একটি সমস্যা হলো- ব্যবহারের মাঝখানে খুবই গরম হয়ে যায়। স্মার্টফোন গরম হওয়ার বেশ কিছু কারণও আছে। তবে অতিরিক্ত গরম বিপদের কারণ হতে পারে। তাই আমাদের স্মার্টফোন অতিরিক্ত গরম হবার কারণ এবং সমাধান জানা দরকার।

ব্যাটারি:

মোবাইল কোম্পানিগুলো স্মার্টফোন দিন দিন পাতলা করছে। তবে তার তুলনায় ব্যাটারির প্রযুক্তি তেমন উন্নত হয়নি। ব্যাটারি যত বেশি দুর্বল হবে ফোন ততো বেশি তাপ উৎপন্ন করবে। ব্যাটারি চার্জ নেওয়ার সময় অথবা ডিচার্জ হওয়ার সময়েও ফোন বেশি গরম হয়ে থাকে।

কি পরিমান গরম হওয়া স্বাভাবিক:

আপনার ফোন কম দামি বলে বেশি গরম হয়, তা ঠিক নয়। স্বাভাবিকভাবে স্মার্টফোন ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম হতে পারে। তবে স্ট্যান্ড বাই মোডেও যদি ফোনটি ৩৫-৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত গরম হয় তবে বুঝবেন আপনার ফোনে সমস্যা আছে।

দুর্বল নেটওয়ার্ক:

ফোন গরম হওয়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে দুর্বল নেটওয়ার্ক। আপনার ফোনে যদি নেটওয়ার্ক দুর্বল থাকে তখন সিগনাল যায় আর আসে। আবার ওয়াইফাই ব্যবহারে সিগন্যালের জন্য অনেক বেগ পেতে হয়। দুর্বল নেটওয়ার্কের জন্য ফোনে বেশি চাপ পরে, যার ফলে স্মার্টফোন অত্যাধিক গরম হয়ে থাকে।

প্রসেসর:

স্মার্টফোন গরম হওয়ার একটি করণ হচ্ছে প্রসেসর গরম হওয়া। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন স্মার্টফোনের মূল অঙ্গ হচ্ছে প্রসেসর। প্রসেসর এমন একটি ডিভাইস যা সবসময় কাজ করে থাকে। আপনি ফোন ব্যবহার করেন আর নাই করেন। প্রসেসর স্মার্টফোনের বডির সঙ্গে লাগানো থাকে যার ফলে তাপ অনুভব হয়।

স্মার্টফোন অতিরিক্ত গরম থেকে মুক্তির উপায়:

সবসময় খেয়াল রাখবেন যে ফোনে যেন চার্জ থাকে। একসঙ্গে বেশি অ্যাপস চালু করে রাখবেন না। ফোনের অতিরিক্ত অ্যাপস ব্যাকগ্রাউন্ডে বেশি জায়গা নিয়ে নিচ্ছে কিনা সে দিকে খেয়াল রাখুন। স্মার্টফোন বেশি ব্যবহার করলে বা ফোনে অতিরিক্ত গেমস খেললে গরম হয় এটা একেবারেই ঠিক নয়।
র্যাম ও ক্যাশ মেমোরি সবসময় পরিস্কার রাখুন। অপ্রয়োজনীয় ম্যাসেজ ডিলিট করুন। ফোনে কোনো অ্যানিমিশন চালু থাকলে বন্ধ করুন। ফোনে এমন কভার ব্যবহার করুন যেন কভারটি চামরার হয়। বাহিরের তাপে যেন ফোন গরম না হয়ে যায় সেই দিকে খেয়াল রাখুন।

সবসময় ওয়াই-ফাই ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। পাশাপাশি, সবসময় ডেটা চালু করে রাখা উচিৎ নয়।

Sunday, May 6, 2018

একটি আদর্শ রুটিনবাঁধা ছাত্রজীবন!(Daily Routine)

আমার দেখা সেরা "ডেইলি রুটিন"

মূলত তাদের জন্য যাদের পড়ার চাপ একটু বেশি এবং যারা স্কুলে না গিয়ে বাসায় থেকে ভালোভাবে পড়তে চাই!

এই রুটিন টা এমন যে যে কেউ এটি ফলো করে সবচেয়ে ভালো রেজাল্ট ও করতে পারবে আবার একজন সুস্থ দেহের ও মনের মানুষ হতে পারবে!
তাই আশাকরছি অনেক কাজে আসবে এটা।

 সকাল

  • সকাল ০৫টা ০০ মিনিটঃ ঘুম থেকে উঠা, আড়মোড়াভাঙ্গা, ২ গ্লাস পানি পান (সকালে খালি পেটে পানি পান স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী) ও ফজরের নামাজের প্রস্তুতি
  • সকাল ০৫টা ১৫ মিনিটঃ ফজরের নামাজ আদায়
  • সকাল ০৫টা ৩০ মিনিটঃ কোরআন শরীফ তেলাওয়াত ও হাদীস পড়া (*চাইলে সময় আরো বাড়াতে পারেন)
  • সকাল ০৬টা ০০ মিনিটঃ নাস্তা তৈরী/তৈরিতে সহায়তা, নাস্তা গ্রহন (খাবারের আধা ঘন্টা পূর্বে পানি পান করলে তা হজমে সহায়তা করে) ও দাঁত ব্রাশ করা
  • সকাল ০৬টা ৩০ মিনিটঃ একমনে–একধ্যানে পড়াশুনা শুরু (কি পড়বেন সেটা নিজে ঠিক করে নিবেন)
  • সকাল ০৯টা ৩০ মিনিটঃ হালকা বিশ্রাম
  • সকাল ০৯টা ৪৫ মিনিটঃ আবার একমনে–একধ্যানে পড়াশুনা শুরু
  • সকাল ১১টা ০০ মিনিটঃ হালকা নাস্তা গ্রহন
  • সকাল ১১টা ০৫ মিনিটঃ আবার একমনে–একধ্যানে পড়াশুনা শুরু (ঘুম বা বিশ্রাম বেশী প্রিয় হলে এই সময় কাজে লাগাতে পারেন, তবে তা অবশ্যই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত হবে)


দুপুর

  • দুপুর ১২ টা ০৫ মিনিটঃ রান্না-বান্না, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুকিং, ব্লগিং ও অন্যান্য), বাবা-মা-ভাই-বোনকে সময় দেয়া, পরিবারের কাজে সহায়তা করা (যেকোন এক বা একাধিক)
  • দুপুর ০১ টা ০০ মিনিটঃ গোসল করা, কাপড় ধোয়া, রূপচর্চা ও যোহরের নামাজের প্রস্তুতি
  • দুপুর ০১ টা ৩০ মিনিটঃ যোহরের নামাজ আদায়
  • দুপুর ০১ টা ৪৫ মিনিটঃ দুপুরের খাবার গ্রহন ও হালকা বিশ্রাম
  • দুপুর ০২ টা ০০ মিনিটঃ আবার একমনে–একধ্যানে পড়াশুনা শুরু


বিকাল

  • বিকাল ০৪টা ০০ মিনিটঃ ঘুম
  • বিকাল ০৫টা ০৫ মিনিটঃ ঘুম থেকে জেগে উঠা ও আসরের নামাজের প্রস্তুতি
  • বিকাল ০৫টা ১৫ মিনিটঃ আসরের নামাজ আদায়
  • বিকাল ০৫টা ২০ মিনিটঃ হালকা নাস্তা গ্রহন, খেলাধুলা, বাইরে বেড়ানো, বন্ধুদের সাথে সময় কাটানো, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুকিং, ব্লগিং ও অন্যান্য), কাব্য ও সাহিত্য চর্চা, বাবা-মা-ভাই-বোনকে সময় দেয়া, পরিবারের কাজে সহায়তা করা (যেকোন এক বা একাধিক)


সন্ধ্যা

  • সন্ধ্যা ০৬টা ২০ মিনিটঃ মাগরিবের নামাজেরপ্রস্তুতি ও নামাজ আদায়
  • সন্ধ্যা ০৬টা ৩০ মিনিটঃ আবার একমনে–একধ্যানে পড়াশুনা শুরু


রাত

  • রাত ০৯ টা ৩০ মিনিটঃ রাতের খাবার গ্রহন ও হালকা বিশ্রাম (রান্না-বান্না না করা থাকলে আগে তা করে নিবেন, কেমন !)
  • রাত ০৯ টা ৪৫ মিনিটঃ টিভি দেখা (অবশ্যই শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান), সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং (ফেসবুকিং, ব্লগিং ও অন্যান্য), কাব্য ও সাহিত্য চর্চা, বাবা-মা-ভাই-বোনকে সময় দেয়া, পরিবারের কাজে সহায়তা করা (যেকোন এক বা একাধিক)
  • রাত ১০ টা ৪৫ মিনিটঃ রূপচর্চা, দাঁত ব্রাশ করা, প্রচুর পরিমানে পানি পান করা (যেন ফজরেরে সময় অন্তঃত ব্লাডারেরে চাপে ঘুম ভাঙ্গে) ও ঘুমানোর প্রস্তুতি
  • রাত ১১ টা ০০ মিনিটঃ ঘুমের দেশে হারিয়ে যাওয়া (বেশী রাত জাগা স্বাস্থ্যের জন্য অনেক ক্ষতিকর । আর, যারা স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসেন তাদের জন্য তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়া অতীব জরুরী কেননা একমাত্র ভারী ঘুম হলেই ভালো ভালো স্বপ্ন দেখা যায় এবং এর জন্য তাড়াতাড়ি ও বেশী ঘুমানো বাঞ্ছনীয় ।


কিছু কথাঃ-


রুটিটা টা সার্বিক দিক বিবেচনা করে বানানো তবে নিজের সুবিধার্থে রদবদল করে নিলে ভালো হয়☺।

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়াটাকে যিনি আসাধারণ এই রুটিন আমাদেরকে দিয়েছিলেন!
👨🙌👌👍😀😱🎓
★সর্বমোট পড়ার সময়কালঃ ১০ ঘন্টা ১৫ মিনিট
চাইলে এখান থেকে ১৫ মিনিটহাদীস পড়ার ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারেন)
★পাঠ্যশ্রেনী, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সময়সূচি, ক্লাশ (যদি থাকে), এলাকার পার্থক্য, নামাজের সময়ের পার্থক্য, টিউশনি, পার্ট-টাইম বা ফুল টাইম চাকুরী, বৈবাহিক অবস্থা, হলে বা মেসে থাকা ও অন্যান্য কর্মকান্ডের উপর ভিত্তি করে রুটিন এদিক-ওদিক করে নিতে পারেন ।
★আশাকরি, সবাই সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং ভালো ও দ্বীনি কাজেই ব্যাবহার করেন অথবা করবেন, ইন শা আল্লাহ্‌ ।

ENVIRO BATTERY(কিভাবে আলু কিংবা লেবু ব্যবহার করে লাইট জ্বালানো যায়?)

কিভাবে আলু কিংবা লেবু বব্যবহার করে লাইট জ্বালানো যায়!


এটি অদ্ভুত শুনালেও আসলে কিন্তু সত্যি এটা কাজ করে।তাহলে শুরু করা যাক কিভাবে এটি কাজ করে তা নিয়ে আলোচনা করব।


  একটি প্রাথমিক ভোলটেইক সেলে সালফিউরিক অ্যাসিডের তরল দ্রবণ ব্যবহার করা হয় যার মধ্যে কপার ও জিঙ্ক প্রতিটির একটি করে প্লেট ডুবানো হয়।  এর ফলে সালফিউরিক অয়্্যাসিডের দ্রবণে জিঙ্ক প্লেট থেকে কপার প্লেটে ইলেক্ট্রনের স্থানান্তরের কারণে সেলে বিদ্যুৎ তেরি হয়। আলু বা লেবু কপার আর জিঙ্কের স্ট্রিপের মধ্যবর্তী তরল সালফিউরিক অ্যাসিডের দ্রবণের মত কাজ করে। যা আলু থেকে বিদ্যুৎ তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়।
এটা ভালো করে পড়ে নাও...তারপর বানানো শুরু করো!

এর জন্য আপনার প্রয়োজন হবেঃ-

১। ৮টি মাঝারি মাপের আলু কিংবা লেবু।
এগুলো দিয়েও কাজ চলতে পারে!পরিক্ষিত

২। কপারের ৮টি স্ট্রিপ, প্রত্যেকটি ৫সে:মি: X১সে:মি:।

৩।জিঙ্কের  ৮টি স্ট্রিপ, প্রত্যেকটি ৫সে:মি: X১সে:মি:।

৪। তামার তার।

৫। হোল্ডার সহ একটি ৫ ভোল্টের বাল্ব।
আলুর ক্ষেত্রে

লেবুর ক্ষেত্রে

৮টি আলু কিংবা লেবু নিন এবং প্রত্যেকটি আলু/লেবুর প্রান্তে জিঙ্কের একটি স্ট্রিপ ঢোকান।একটি টেবিলে আলু গুলো সাজিয়ে রাখুন যাতে একটি অন্যটির সংষ্পর্শে  না আসে। ঠিক একইভাবে কপারের স্ট্রিপ গুলো আলু/লেবুর অন্যপ্রান্তে লাগিয়ে নিন। জিঙ্কেরর স্ট্রিপের সাথে ততামার ততারটি লাগিয়ে নিন ঠিক একই ভাবে কপারের স্ট্রিপেরর সাথে তামার তার লাগিয়ে নিন। এখন কপারের স্ট্রিপ এবং জিঙ্কের স্ট্রিপের সাথে বাল্বটি যুক্ত করুন। দেখবেন বাল্বটি তৎক্ষনাৎ জ্বলে ওঠবে।

তবে বাল্বটি সীমিত সময়ের জন্য জ্বলবে।


Thursday, April 5, 2018

SAVE EARTH|SAVE YOURSELF|SAVE FUTURE


‘Stephen William Hawking’ is no more alive but some of his dire awful predictions are alive and tickling us which are passing their infancy now and soon they will become adult to kill this planet!!!

These are a few of his most dire predictions:

★AI or Robot Takeover
need to move forward on artificial intelligence development but we also need to be mindful of its very real dangers.I fear that AI may replace humans altogether. If people design computer viruses, someone will design AI that replicates itself. This will be a new form of life that will outperform humans.”

★Self Destruction
“Our earth is becoming too small for us, global population is increasing at an alarming rate and we are in danger of self-destructing… I would not be optimistic about the long-term outlook for our species.We are close to the tipping point where global warming becomes irreversible.Climate change is one of the great dangers we face, and it’s one we can prevent if we act now. By denying the evidence for climate change, and pulling out of the Paris Climate Agreement, Donald Trump will cause avoidable environmental damage to our beautiful planet, endangering the natural world, for us and our children.”

★Planetary Colonization
“If humanity is to continue for another million years, our future lies in boldly going where no one else has gone before.We are running out of space and the only places to go to are other worlds. It is time to explore other solar systems.
Spreading out may be the only thing that saves us from ourselves. I am convinced that human needs to leave Earth.”

So there's no way of saving this planet as we are busy to building our future by killing our present.We are both optimistic and pessimistic about the future days of us.Hawking is right as he smelled the future from his wheelchair.But our selfish nose can't smell this futuristic threat to mankind!!!

Myin
Thanks For Reading