মহাবিশ্বে প্রাণের সন্ধানঃSurely We Are Not Alone!
"Some where in the COSMOS there are some Aliens living in an Strange Extraterrestrial Planet"
প্রাণ কী কেবল পৃথিবীতেই আছে নাকি মহাবিশ্বের বিশালতায় লুকিয়ে আছে?এমন রোমাঞ্চকর প্রশ্নের বিস্তারিত উত্তর পাবেন পাঁচ পর্বের এই আর্টিকেলে।পড়তে থাকুন, ধন্যবাদ।
⭕ মহাবিশ্বে প্রাণের সন্ধানঃ-পর্ব-১
মহাবিশ্বের বিশালতা আমাদের আন্দাজের বাইরে।সেই মহাবিশ্বের মধ্যে কত ক্ষুদ্র এই আকাশগংগা,ত সৌরজগৎ।আর পৃথিবীতো ধারণার বাইরে।এই বিশালতার মধ্যে শুধু কি ক্ষুদ্রতর এই পৃথিবী তেই প্রাণ আছে???
এই প্রশ্ন খুব পুরনো। কিন্তু উত্তর অস্পষ্ট। এই পৃথিবীর বাইরে প্রাণ থাকার সম্ভাবনা থেকেই উদ্ভব >বহির্জাগতিক প্রাণ< শব্দটির।
বহির্জাগতিক প্রাণ (Extraterrestrial life) বলতে সেই জীবদের বোঝানো হয়, যাদের উদ্ভব এই পৃথিবীতে হয়নি বরং পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বের অন্য কোথাও হয়েছে। বিশ্বের বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব আছে বলে অনেক বিজ্ঞানী দাবি করেছেন আর এই দাবি নিয়ে অনেক বিতর্কও রয়েছে। বর্হিজাগতিক প্রাণের অস্তিত্বের কথা বর্তমানে কেবল কাল্পনিক, কারণ পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের বাইরে এই পর্যন্ত কোন জীবাণু অথবা অতি হ্মুদ্র জীবাণু আছে বলে, পরিষ্কার প্রমাণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবুও অনেক বিজ্ঞানী বিশ্বাস করেন যে, এদের অস্তিত্ব রয়েছে। সাম্প্রতিক কিছু উল্কাপিণ্ডতে অতি প্রাথমিক ক্ষুদ্র জীবাণুর ছাপের মত কিছু একটা দেখা গিয়েছে, কিন্তু পরীক্ষার প্রমাণ এখনও চূড়ান্ত নয়।
বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীর বাইরে কিছু স্থান আছে যেখানে প্রাণ বিকশিত করতে পারে, অথবা আমাদের পৃথিবীর মত জীবন বর্তমান।
কিছু গ্রহকে স্পষ্টভাবে তাদের নক্ষত্রের কাছে বাসযোগ্য অঞ্চল পাওয়া গিয়েছে এবং সেখানে পানি থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে।
পৃথিবীর অনেক দেশের জনগণের মধ্যে দেখা রহস্যময় বিভিন্ন অশনাক্ত উড়ন্ত বস্তু বা ইউএফও এর প্রতিবেদনগুলো বহির্জাগতিক প্রাণকে নির্দেশ করে।
>ড্রাক আন্দাজ< সমীকরণটি ব্যবহার হিসাব করতে গিয়ে বের করেছিল যে, আকাশগঙ্গাতে প্রায় ১০,০০০ গ্রহ আছে যাতে বুদ্ধিমান জীবের অস্তিত্ত্ব আছে। পৃথিবীর সঙ্গে তাদের যোগাযোগ করার সম্ভবনাও অনেক।
পর্যাপ্ত প্রমাণের ঘাটতি এই বহির্জাগতিক প্রাণ থাকার সম্ভাবনা কে বিতর্কিত করে তুলেছে।তবে অধিকাংশের মতেই এর খোজ পাবার সম্ভাবনা ব্যাপক।
🔰তথ্যসূত্র
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Extraterrestrial_life
⭕ মহাবিশ্বে প্রাণের সন্ধানঃ-পর্ব-২
এই পর্ব দিয়ে শুরু করবো সম্ভাব্য বাসযোগ্য প্রাণমন্ডলে অবস্থিত বহিঃগ্রহের (habitable exoplanet) আলোচনা।
Planet:KEPLER-452b
গ্রহ:কেপলার-৪৫২ বি
দুরত্ব(from solar system ):১৪০০ ly
ভর:পৃথিবীর ৫ গুণ
ব্যাসার্ধ:পৃথিবী থেকে ৫০% বেশি
প্রদক্ষিন কাল: ৩৮৫ দিন
নক্ষত্র থেকে গড় দুরত্ব:১.০৪ AU
হোস্ট স্টার:কেপলার ৪৫২
তাপমাত্রা:প্রায় সূর্যের সমান
ব্যাস:সূর্য থেকে ১০% বেশি
বয়স:৬ বিলিয়ন বছর
২০১৫ সালের ২৩শে জুলাই, নাসার ওয়েবসাইটে একটা নতুন গ্রহ আবিষ্কার নিয়ে লেখা হয়।গ্রহটি কেপলার ৪৫২বি।গ্রহটিকে Earth 2.0 ডাকা হয়।যাকে বলে ২য় পৃথিবী। অনেকে বলে পৃথিবীর মাসতুতো ভাই।যাই হোক একে এমন ডাকার কারণ ও আছে বটে।এটির অবস্থান কেপলার ৪৫২ এর Habitable zone এ।
Habitable zone কি?
প্রাণের উৎপত্তি ও টিকে থাকার জন্য পানি প্রয়োজন। আর তাই নক্ষত্র থেকে গ্রহের দূরত্ব এমন হতে হবে, যেখানে পানির তরল অবস্থা সম্ভব। সেটাকেই Goldilock বা Habitable zone বলে।
এর আগেও হ্যাবিটেবল জোনের মধ্যে বেশ কিছু গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে। কিন্তু কেপলার-৪৫২বি এর বৈশিষ্ট্যগুলো আরো বেশি আকর্ষণীয়। এখন পর্যন্ত নক্ষত্রের বাসোপযুক্ত সীমার মধ্যে যতগুলো গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে, তার মধ্যে এটিই সবচেয়ে ছোট। ধারণা করা হয় গ্রহটি পাথুরে,স্থলজ এবং পানি ও আছে। এর নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণকাল পৃথিবী থেকে ৫% বেশি।এখানে পৃথিবীর চেয়ে অধিকতর ঘন বায়ুমণ্ডল আর সক্রিয় আগ্নেয়গিরি থাকার সম্ভাবনা আছে।
জন জেনকিন্স,যিনি কেপলার ৪৫২-বি এর আবিষ্কারক দলটির নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁর মতে আমরা কেপলার-৪৫২বি কে পৃথিবীর কাজিন হিসেবে চিন্তা করতে পারি, যার বয়স পৃথিবীর চেয়ে একটু বেশি, আকারেও সে পৃথিবীর চেয়ে একটু বড়। আমাদের পৃথিবীর ক্রমাগত পরিবর্তনশীল পরিবেশকে বোঝার জন্য এটি অনেক বড় একটা সুযোগ। চিন্তা করে দেখলে আপনি আশ্চর্য হতে বাধ্য যে কেপলার-৪৫২বি তার নিজের নক্ষত্রের বাসোপযুক্ত সীমার মধ্যে ৬ বিলিয়ন বছর কাটিয়েছে, যা পৃথিবীর চেয়েও ১.৫ বিলিয়ন বছর বেশি। তাই এতে প্রাণের উৎপত্তি আর বেড়ে ওঠার সব উপাদান আর প্রাণের বিবর্তনের উপযোগী পরিবেশ থাকতেই পারে।
সব মিলিয়ে বলা যায় হয়তোবা সেই গ্রহটিতে প্রাণ থাকতে পারে।
wait,wait, wait আমাদের তো তার কাছাকাছি পৌছাতে হবে বিশদভাবে জানতে হলে।
নিউ হরাইজন, যার গতি ৫৯০০০ কি:মি/ঘন্টা।সেই গতিতে গেলেও সেখানে যেতে লাগবে ১৪ মিলিয়ন বছর।
তবে হয়তো ১দিন এমন কিছু আবিষ্কৃত হবে যা দ্বারা আমরা সেখানে অভিযান চালাতে পারবো।হয়তো আমরা না, আমাদের পরের কোনো জেনারেশনের মানুষ।
🔰তথ্যসূত্র https://bigganjatra.org/earth-cousin-kepler452b/
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Kepler-452b
⭕ মহাবিশ্বে প্রাণের সন্ধানঃ-পর্ব-৩
পূর্ববর্তী পর্বে আলোচনা করেছি কেপলার ৪৫২বি নিয়ে।এই পর্বে সংক্ষিপ্ত আলোচনা করবো গ্লিজ-৬৬৭ সি c নিয়ে।
GLIESE-667C c
গ্রহ:গ্লিজ ৬৬৭ সি c
দুরত্ব(from earth):23.62 ly প্রায়
অবস্থান :Scorpius নক্ষত্রমন্ডল
প্রদক্ষিনকাল:২৮ দিন
হোস্ট স্টার-গ্লিজ ৬৬৭ সি
তাপমাত্রা:৩৭০০ কে
বয়স:
ধরণ:red dwarf star
২১ শে নভেম্বর ২০১১ সালে ইউরোপ এর (HARPS)কর্তৃক আবিষ্কৃত হয় গ্রহটি।এটি ২৩ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত।গ্লিজ ৬৬৭ নামক ত্রিপল স্টার সিস্টেম এর গ্লিজ ৬৬৭ সি নক্ষত্রের বাসযোগ্য স্থানে বা প্রাণমন্ডলে এর অবস্থান।অনেক habitable planet এর মধ্যে একে ৪থ earth like planet হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।
গ্রহটি tidally locked.অর্থাৎ এর একদিক নক্ষত্রের দিকে মুখ করা। অন্যদিক অন্ধকারাচ্ছন্ন। এই দুই দিকের মাঝামাঝি দিকে এর তাপমাত্রা ২৭৩ K হওয়ার সম্ভাবনা ব্যাপক। এই তাপমাত্রা থাকায় গ্রহটিতে পানি থাকার সম্ভাবনা ও ব্যাপক।তাছাড়া পৃথিবী সূর্যের থেকে যে পরিমাণ আলো পায়, গ্লিজ ৬৬৭সি c ও তার নক্ষত্র থেকে এর ৯০% পায়।যা পানি থাকার জন্য উপযুক্ত।তাছাড়া এর বায়ুমন্ডল ও অন্যান্য দিক বিবেচনা করে অনেকেই বিশ্বাস করেন এতে প্রাণ ধারণ সম্ভব কিংবা প্রাণ এর অস্তিত্ব থাকতে ও পারে।তবে প্রমাণ না থাকায় এটি বিতর্কিত।
প্রাণ ধারণের অনুকুলতার পাশাপাশি এতে প্রতিকুলতাও আছে।কেপলার ৪৫২ বি এর থেকে এর অবস্থান অনেক কাছে।তাই কোনো একদিন হয়তো এতে অভিযান ও চালানো হবে।
এরকরম অনেক প্রাণমন্ডলে অবস্থিত গ্রহ প্রতিনিয়ত আবিষ্কার হচ্ছে, যা বহির্জাগতিক প্রাণ খুজে পাওয়ার সম্ভাবনাকে আরো গ্রহণ যোগ্য করে তুলেছে।
বিস্তারিত জানতে সূত্রসমূহে ভিজিট করুন।
এই গ্রহ সম্পর্কিত প্রশ্ন করতে পারেন।উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো।
পরের পর্বে অন্য এক প্রাণমন্ডলে অবস্থিত গ্রহ নিয়ে আলোচনা করবো।
🔰তথ্যসূত্র:
https://www.mn.uio.no/astro/english/research/news-and-events/news/astronews-2012-02-17.html
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Gliese_667_Cc
⭕ মহাবিশ্বে প্রাণের সন্ধানঃ-পর্ব-৪
TRAPPIST-1system
২০১৫ সালে চিলির কিছু গবেষক আবিষ্কার করেন একটা নক্ষত্রকে ঘিরে ৩ টি আবর্তমান গ্রহ।এটির নামকরণ করা হয় খ্রিষ্টান দেবতাদের নামানুসারে ট্রাপিস্ট-১ সিস্টেম।
পরে ২০১৭ সালের ২২ শে ফেব্রুয়ারি নাসা থেকে জানা যায় আরও ৪টা গ্রহ একে কেন্দ্র করে ঘুরছে এবং সে ৭ টির মধ্যে নুন্যতম ৩ টি প্রাণমন্ডলে অবস্থিত। অনেক পত্রপত্রিকা এবং টেলিভিশন এ এই সম্পর্কে প্রচার ও হয়।
ট্রাপিস্ট-১ এর গ্রহ গুলোর নামকরণ করা হয় ট্রাপিস্ট-১ এ,বি,সি,ডি,ই,এফ,জী।
ট্রাপিস্ট-১
দুরত্ব :৩৯ আলোকবর্ষ (১২ পারসেক)
অবস্থান :কুম্ভ তারকামন্ডল(Aquarius)
হোস্ট স্টার:ট্রাপিস্ট-১
ভর:সূর্যের ৮%
ব্যাসার্ধ :১১ %
ধরণ:ultra cool red dwarf
নক্ষত্রটির বৈশিষ্ট্য দেখে এর প্লেনেটারি সিস্টেম থাকাটা অবাক ছিল।
অনেক বিজ্ঞানী মনে করেন এর গ্রহ গুলোর ৩/৪ টা পাথুরে,স্থলজ ও সমুদ্রাবৃত।
পানি থাকার প্রথম প্রমাণ পাওয়া যায় ৩১ আগস্ট স্পাইটজার স্পেস টেলিস্কোপ দারা।তারপর একে একে জানা যায় এদের মধ্যে ই, এফ, জী তে বায়ুমণ্ডল থাকার সম্ভাবনা।
নভেম্বর ২০১৮ সালে প্লেনেটারি সিস্টেম এর** ই** গ্রহটি সম্পর্কে গবেষকরা বলেন,"ই গ্রহটি সেরা আমাদের পরবর্তী সকল গবেষনা চালানোর জন্য"।তাছাড়া ভেরি লার্জ টেলিস্কোপ ও স্পাইটজার স্পেস টেলিস্কোপ আরো গবেষণা চালাচ্ছে।
৩৯ আলোকবর্ষ তুলনা মুলক কম হওয়ায় এতে আরো অভিযান চালানোর সম্ভাবনা ব্যাপক।
পানি, স্থলজ ও বায়ুমন্ডল এর দিক বিবেচনা করলে এটি হয়তো এক সম্ভাবনাময় প্লেনেটারি সিস্টেম।
🔰তথ্যসূত্র:
http://www.kalerkantho.com/amp/print-edition/last-page/2017/02/24/467190
https://bigganbortika.org/trappist-1/
https://en.m.wikipedia.org/wiki/TRAPPIST-1e
https://en.m.wikipedia.org/wiki/TRAPPIST-1
⭕ মহাবিশ্বে প্রাণের সন্ধানঃ-পর্ব-৫
আগের পর্বগুলোতে কিছু বহি:গ্রহ(exoplanet)এবং প্লেনেটারি সিস্টেম নিয়ে আলোচনা করেছি।
ঘুরে ফিরে এক ই কথা কেপলার ৪৫২ বি, গ্লিজ ৬৭৭সি সি,ট্রাপিস্ট-১.... বৈশিষ্ট্য গত ভাবে ভিন্ন হলেও শেষমেষ হয়তো,সম্ভাবনা আছে,may be এই সব শব্দ ব্যবহার।
কিন্তু কতটুকু সম্ভাবনা আছে???বহির্জাগতিক প্রাণ পাবার কিংবা প্রাণযোগ্য কোনো প্রশ্নহীন গ্রহ পাবার???
(SETI) তাদের নিরন্তর গবেষনা ও নানান অভিযান চালচ্ছে ভিনগ্রহে প্রাণ খোজার জন্য ও বাসোপযোগী গ্রহ এর সন্ধানে।১৯৬০ সাল থেকে বর্তমানে পেয়েছে অনেক বিস্ময়কর তথ্য ও।Wow! সিগনাল তার মধ্যে অন্যতম।যার মানে এখনো উদঘাটন হয়নি।তাছাড়া আরো অভিযান চালাচ্ছে SETI.
আর্জেন্টিনার বিরূপ পরিবেশে ব্যাকটেরিয়ার বেচে থাকা আরো বিস্ময়কর। এমনকি অক্সিজেনহীন পরিবেশে বেচে থাকারর নিদর্শন ও আছে।শুধু হাইড্রোজেন এ বেচে থাকা আমাদের বলে ভিনগ্রহে অক্সিজেন থাকতে হবে তা নয়। তাছাড়া ও জীব থাকতে পারে।
গবেষকদের মতে আমাদের আকাশগঙ্গাতেই রয়েছে কয়েকহাজার এর অধিক প্রাণমন্ডলে অবস্থিত গ্রহ।তবে আবিষ্কৃত সকল এর ক্ষেত্রে অনেক সম্ভাবনা থাকলেও তা পুরোপুরিভাবে নিশ্চিত হয়ে বলা জায় নি।
আমরা মঙল এ কত অভিযান চালাচ্ছি প্রাণের খোজ করতে কারণ তা খুব কাছে।মঙ্গল এর চেয়ে অনেক গুণ সম্ভাবনাময় গ্রহ তে অভিযান চালানো যাচ্ছে না দুরত্বের কারণে।তবে একসময় মঙ্গল এ অভিযান কাল্পনিক ছিল।আজ তা সম্ভব হয়েছে।একদিন খুব দুর দুরান্তে ও অভিযান চালানো যাবে।
আমরা নাকি মহাবিশ্বের এক নগন্য অংশ explore করেছি। তাতেই আমরা পেয়েছি Alpha centauri b এর মত মাত্র ৪ আলোকবর্ষ দুরের হ্যাবিটেবল প্লেনেট।কিংবা কেপলার ১৮৬বি এবং আরো অনেক হ্যাবিটেবল প্লেনেট।
তাছাড়া পূর্ববর্তী পোস্ট গুলোতে এ উল্লেখিত গ্রহ গুলো কত সম্ভাবনাময়।
যদি আমরা চিন্তা করি যে, ১৯৯৫ সালে যেখানে প্রথম habitable exoplanet আবিষ্কৃত হয়।তার ২০/২৫ বছরেই আমরা পেয়েছি কত সম্ভাবনাময় গ্রহ।
আরো সামনে উন্নত হবে প্রযুক্তি এবং আমাদের খোজার ধরণ ও বদলাবে,তখন হয়তো এমন কোনো গ্রহের খোজ পাবো যে গ্রহ অনেক গ্রহণযোগ্য হবে প্রাণ থাকার বা প্রাণ ধারণ করার।
তাছাড়া অনেকে বিভিন্ন আবিষ্কার এর ক্ষেত্রে কুরআন এর ইংগিত থাকলে তাকে বিশ্বাসযযোগ্য মনে করেন তার একজন আমি ও।
কুরআন এর ৪২:২৯ এ আছে মহান আল্লাহ আকাশ এবং যমীনের মাঝে এই দুইয়ের মধ্যখানে অনেক জায়গাতেই জীব জন্তু ছড়িয়ে দিয়েছেন।
এক্ষেত্রে আমার বিশ্বাস মহাবিশ্বের কোটি কোটি গ্যালাক্সির অগনিত নক্ষত্রের অগণিত গ্রহের মধ্যে একমাত্র একটি গ্রহেই প্রাণ থাকবে এটি বেমানান। আরো অনেক পৃথিবী(এর ন্যায় গ্রহ) আছে এই মহাবিশ্বে।এবং একদিন প্রমাণ ও পাওয়া যাবে।
🎫🎫🎫🎫🎫🎫🎫🎫🎫🎫🎫🎫🎫🎫
❤️💕❤️💕❤️
ReplyDelete❤
Delete